ব্যাপক উৎসাহ, উদ্দীপনা ও ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্জের মধ্য দিয়ে দেশের অন্যান্য স্থানের ন্যায় বাগেরহাটেও পালিত হয়েছে বিদ্যার দেবী শ্রী শ্রী সরস্বতী পূজা।
সনাতন ধর্মাবলম্বীরা ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা মধ্য দিয়ে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, বাসা-বাড়ী ও ধর্মীয় উপসানালয়ে বিদ্যা ও জ্ঞান অর্জনের জন্য দেবী সরস্বতীর পূজা অর্চনা করেন।
এ উপলক্ষে বিভিন্ন স্থানে পুজায় শিক্ষার্থী এবং শিক্ষানুরাগীদের ভীড় ছিলো চোখে পড়ার মত।
প্রতিবছরের ন্যায় বাংলা সালের মাঘ মাসের শুক্রপক্ষের পঞ্চমী তিথিতে শ্রী শ্রী সরস্বতী পুজা অনুষ্ঠিত হয়। সরস্বতী হলেন জ্ঞান বিদ্যা সাংস্কৃতি ও সদ্ধতার দেবী।
সনাতন ধর্মালম্বীদের বিশ্বাস দেশ ও জাতীর উন্নয়নে শিক্ষা বিকল্প নেই। এ ধর্মের প্রাচীন ঋষিরা বহ্মের যে শক্তি শিক্ষাদান করেন তাকে সরস্বতী দেবী নামে পুজা ও অর্চনা করা হয়।
এবছর বাগেরহাটের সর্ববৃহত্তম সরস্বতী প্রতিমা করেন চিতলমারীর দড়ি উমাজুড়ী ক্রীড়া সংঘ। অজপাড়াগায়ে পুকুরের মধ্যে এ প্রতিমা স্থাপন করা হয়।