আশা করি আমার প্রথম পোস্টটি আপনাদের সকলের ভালো লেগেছে। এখন আপনাদের মাঝে আমি আমার দ্বিতীয় লেখাটি শেয়ার করব।
আজ আমি আপনাদের সাথে স্মার্টফোনের জগতে একটি সম্পূর্ণ নতুন ধরনের সিকিউরিটি সিস্টেম নিয়ে আলোচনা করব।
আধুনিক ইলেকট্রনিক্স ডিভাইসের পাসওয়ার্ড সিকিউরিটির জন্য এখনো পর্যন্ত সবচেয়ে ভালো সিকিউরিটি সিস্টেম ছিল অ্যাপালের ফিঙ্গারপ্রিন্ট স্ক্যানার প্রযুক্তি। কিন্তু বায়ামেট্রিক টেকনোলজির উন্নতির ধারাবাহিকতায় এবার এসে গেছে আই স্ক্যানার প্রযুক্তি। এই আইস্ক্যানিং সিকিউরিটি সিস্টেম তৈরি করেছে প্রযুক্তিপন্য নির্মাতা আইলক।
এর ফলে এখন মানুষের চোখের তারা স্ক্যান করে তা ইলেকট্রনিক্স ডিভাইসের পাসওয়ার্ড হিসেবে ব্যবহার করার দুয়ার খুলে গেছে। নতুন এই আইস্ক্যানিং সুবিধা ইলেকট্রনিক্স ডিভাইসে ব্যব্হার করার জন্য আইলক তৈরি করেছে মাইরিস নামের একটি ছোট্ট ডিভাইস।
কম্পিউটার, ট্যাবলেট পিসি বা স্মার্টফোনে এই ডিভাইসটি ইউএসবি পোর্টের মাধ্যমে ব্যবহার করা যাবে। এরপর শুধু মাইরিস ডিভাইসটিতে ব্যবহারকারীর চোখ স্ক্যান করিয়ে নিতে হবে। চোখ স্ক্যান করা হয়ে গেলে মাইরিসের স্বয়ংক্রিয় সফট্ওয়্যার নিজে নিজেই ব্যবহারকারীর চোখের আইরিসের তথ্য সেভ করে নিয়ে সেটিকে ইলেকট্রক্সি ডিভাইসটির পাসওয়ার্ড হিসেবে সেট করে দেবে।
আইলকের তৈরি এই মাইরিস কতটা নিরাপদভাবে ব্যবহারকারীর পাসওয়ার্ড সংরক্ষন করবে সেটা নিয়ে বলতে গিয়ে কোম্পানিটি জানায়, ফিঙ্গারপ্রিন্ট এর ক্ষেত্রে যেখানে কোড মিলে যাবার সম্ভাবনা প্রতি ১০ হাজারে একজন সেখানে চোখের আইরিসের ক্ষেত্রে এই ঝুঁকি প্রতি ১৫ লাখে মাত্র একজন। আর ব্যবহারকারীর দুই চোখ স্ক্যানিং করে তথ্য অর্ন্তভুক্ত করা হলে ঝুকি কমে আড়াই ট্রিলিয়নে একজনে এসে দাঁড়ায়।
আধুনিক ইলেকট্রনিক্স ডিভাইসের পাসওয়ার্ড সিকিউরিটির জন্য এখনো পর্যন্ত সবচেয়ে ভালো সিকিউরিটি সিস্টেম ছিল অ্যাপালের ফিঙ্গারপ্রিন্ট স্ক্যানার প্রযুক্তি। কিন্তু বায়ামেট্রিক টেকনোলজির উন্নতির ধারাবাহিকতায় এবার এসে গেছে আই স্ক্যানার প্রযুক্তি।
প্রযুক্তিপন্য নির্মাতা আইলক তৈরি করেছে এই আইস্ক্যানিং সিকিউরিটি সিস্টেম। এর ফলে এখন মাসুষের চোখের তারা স্ক্যান করে তা ইলেকট্রনিক্স ডিভাইসের পাসওয়ার্ড হিসেবে ব্যবহার করার দুয়ার খুলে গেছে। নতুন এই আইস্ক্যানিং সুবিধা ইলেকট্রনিক্স ডিভাইসে ব্যবহার করার জন্য আইলক তৈরি করেছে মাইরিস নামের একটি ছোট্ট ডিভাইস। এই ডিভাইসটি ইউএসবি পোর্টের মাধ্যমে ব্যবহার করা যাবে কম্পিউটার, ট্যাবলেট পিসি বা স্মার্টফোনে। এরপর শুধু মাইরিস ডিভাইসটিতে ব্যবহারকারীর চোখ স্ক্যান করিয়ে নিতে হবে। চোখ স্ক্যান করা হয়ে গেলে মাইরিসের স্বয়ংক্রিয় সফট্ওয়্যার নিজে নিজেই ব্যবহারকারীর চোখের আইরিসের তথ্য সেভ করে নিয়ে সেটিকে ইলেকট্রক্সি ডিভাইসটির পাসওয়ার্ড হিসেবে সেট করে দেবে।
আইলকের তৈরি এই মাইরিস কতটা নিরাপদভাবে ব্যবহারকারীর পাসওয়ার্ড সংরক্ষন করবে সেটা নিয়ে বলতে গিয়ে কোম্পানিটি জানায়, ফিঙ্গারপ্রিন্ট এর ক্ষেত্রে যেখানে কোড মিলে যাবার সম্ভাবনা প্রতি ১০ হাজারে একজন সেখানে চোখের আইরিসের ক্ষেত্রে এই ঝুঁকি প্রতি ১৫ লাখে মাত্র একজন। আর ব্যবহারকারীর দুই চোখ স্ক্যানিং করে তথ্য অর্ন্তভুক্ত করা হলে ঝুকি কমে আড়াই ট্রিলিয়নে একজনে এসে দাঁড়ায়।
আইলকের মার্কেটিং পরিচালক অ্যান্থনি আন্তোলিও বলেন, ’এই গ্রহে দুইজন মানুষের একই রকম আইরিস স্ক্যানিং রিপোর্ট আসার সম্ভাবনা একদম নেই। আর নতুন এই বায়োমেট্রিক সিকিউরিটি ব্যবস্থাটির আরেকটি সুবিধা হচ্ছে যে, কারো চোখের স্ক্যানিংয়েরে মাল্টিমিডিয়া কপি কখনো গ্রহন করবে না মাইরিস।
অর্থাৎ ব্যবহারকারীর ব্যাতিত আর কারো সম্ভাবনা নেই নির্দিষ্ট ডিভাইসটি ব্যবহার করার। মাইরিস যন্ত্রটি ব্যবহার করা যাচ্ছে সব উইন্ডোজ পিসি, ম্যাক এবং ক্রোমবুকেও। একবার ইন্সটল করে নিলে এখন শুধু চোখের ইশারার অপেক্ষা। চালু হয়ে যাবে আপনার ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস। আর পাসওয়ার্ড ভাঙ্গার ক্ষমতা থাকছে না অন্তত এই গ্রহের কোনো মানুষের।
এই ছিল আমার আজকের আয়োজন। আগামীবার আবার আসব নতুন কোন প্রযুক্তি নিয়ে। সেই পর্যন্ত সবাই ভালো থাকুন এবং অবশ্যই প্রযুক্তির ছোঁয়ায় থাকুন।
ধন্যবাদ।