গতকাল গিয়েছিলাম টুঙ্গিপাড়ায়। বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে।
আমরা বাগেরহাট থেকে প্রায় ১০০ জন গিয়েছিলাম। সকাল থেকেই সমাধি প্রাঙ্গণে আমরা। সবাই বেশ মুগ্ধ ছিল স্নিগ্ধ সাজানো পরিবেশে। আসলে এমন নেতার সমাধি প্রাঙ্গন সুন্দর হবে এটাই সাভাবিক।
দুপুর গড়িয়ে যাচ্ছে। সবাই খেতে বসেছে। সমাধিতে প্রাঙ্গন এর বাইরে আমাদের ছোট একটা প্যান্ডেল। পিকনিক এর আমেজে চলছিল খাবার পর্ব। হটাৎ কয়েক জন ভিক্ষুকের আবীর ভাব। আমাদেরও খারাপ লাগছিল। মন থোকেই আমরা তাদের একটু পর আসতে বলি। কারণ আমরাও চাইছিলাম বাড়তি খাবার টা তাদের দিয়ে দিতে। দু:খ জনক হলেও এদের অধিক অংশই ছিল শিশু। তাই হয়ত অনেকেই যেতে চাইছিল না।
ইতি মধ্যে দৌড়ে এলেন একজন মহিলা। তার ডাক শুনে বোঝাগেল তিনি ঐ শিশুদের মধ্যে এক জন সোহাগ এর মা। সে তার ছেলে কে ধরে নিযে যাচ্ছে আর বলছে, “তরে লাহা পড়া করাই কির লাইগা। স্কুলে পাডাই কি ভিখ করা লাইগা।“ তিনি তার ছেলেকে ধরে নিয়ে যাবার চেষ্টাক করেছিলেন কিন্তু শেষ পর্যন্ত পারেনি। তার কলে ছিল আরও একটি বাচ্চা।
হয়ত অভাব আছে।
কিন্ত ভিক্ষা যে ভাল নয় এ বুজ কে বোঝাবে ওদের।
অভাবের এ পরিনতি যদি সভাবে রুপ নেয়!!!
স্বত্ব ও দায় লেখকের…
asholey ey bishoy ta mone mone amake o onek hotash o kadeachilo
আমার মনে হয় এমন নানা কারনে প্রকৃত যারা ভিক্ষা পাবার যোগ্য তারাও অবহেলিত হচ্ছে…….