দৃবিষণ্ণ এক নদীর মাঝে হেঁটে যাই
অসম হিম-স্থির তার জল
ওর প্রতিটি কণায় হাঙ্গরের দাঁত।
ঢেউহীন রক্তাক্ত স্রোতে চৌচির এ নিলয়,
বধির অন্ধ ছায়াপথ অসংখ্য উল্কাপিণ্ডে বর্ষা
সাইমুম আর চোরাবালিতে খাবি খায়
কয়েকটা দৃষ্টিজাল কিংবা স্থিরকাল।
চারপাশের বাতাস এত হালকা যেন দম বন্ধ,
পায়ের নিচে আরও আছে রং-বেরঙ্গের কাঁটা!
খুব যত্ন করে তুলে রাখি,
ওরা যে আজ বড় আপন, বড় কৃপণ, বড় যাতন জ্বালা।
খুব ভোরে দাসত্তের শৃঙ্খল ভেঙ্গে ভেসে ওঠে মুক্তির সূর্য,
নিমিষে উধাও!
চারপাশ আবার ঘুট ঘুটে অন্ধকার
অট্টহাসিতে বাঁধা পড়ে সমস্ত নোনা জল।
ছবি: ওয়েব থেকে সংগ্রহ করা .