কিছু দিন আগেও আমাদের সমাজের এক বড় সমস্যা নাম ছিল ইভটিজিং। নানা কারনে সমাজে এই বিকৃত মানুষিকতাময় সমস্যা বেড়ে গিয়েছিল বলে মত প্রকাশ করে ছিলেন সমাজ বিজ্ঞাণীরা। কারও কারও মতে এই সমস্যা নাকি ছিল আমদানীকৃত। এই ঘৃণ্য ঘটনার প্রতিবাদ হয়ে ছিল তখন সারা দেশে। শাস্তি, আইন সবই হয়েছিল তখন। ছিল সকল মিডিয়ার ফোকাস। একই সাথে তৈরি হয়েছিল ব্যাপক জনমত। হয়ত এসব কারণে এ ধরণের অপরাধ প্রবনতা কিছুটা কমে এসেছে। আবার অনেকেই আছেন য়ারা এই দাবিকে ঠিক মানতে পারেন না যে, ইভটিজিং কমেছে। তাদের মতে কমেছে মিডিয়ার ফোকাস। যাই হোক কারই মত বিরোধ নেই যে এটি ঘৃণ্য ও জঘন্য আপরাধ। যখন সবাই ধিক্কার যানাচ্ছে তখন বেড়ে গেছে এর চেয়েও ঘৃণ্য আর জঘন্য আপরাধ ধর্ষণ।
তুলনা করলে হয়ত খারাপ থেকে খারাপতর/আরও খারাপের দিকে।
শুধু কী সামাজিক অবক্ষয় এটি ?
আমাদের চারপাশের নানা উন্নতি যেমন ফুটে উঠছে সবার চোখে-মুখে আর পোশাকে। অবক্ষয় আর অন্যায়ও বুঝি ফুটে উঠেছে একই ভাবে।
………
স্বত্ব ও দায় লেখকের…
বিশ্ব জুড়ে ধর্ষনের এই ঘটনা প্রবাহ প্রমান করে যে, কুশিক্ষা (সুশিক্ষার অভাব), অশ্লীলতার চর্চা (পর্দাহীনতা), অনৈতিক লোভ (সুদ/ ঘুষ/চুরি) আর ধর্মনিরোপেক্ষ গণতন্ত্র (নৈতিকতাহীন মূর্খের আধিক্ষ্য) মানুষকে পশুরও অধম এক অসভ্য প্রাণী বানিয়ে দেয়। সততার সাথে ইসলাম পালন ও চর্চা মানুষকে এই অসভ্য-অনাচার থেকে মুক্তি দিতে পারে বলে আমার বিশ্বাস।