চাঁদের উঠেন,একপাশে
চলে মাতৃহননের চণ্ডীপাঠ,
অন্যদিক ফুলের বাগানে
কন্যাবোন ধর্ষণের পর
দ্রুত হ্ত্যা করে মাটিচাপা
দেয়ার অথীর মুয়াল্লকত
সুরে তালে গজল কালিদাস
প্রেমিকার দ্বিখণ্ডিত লাশ
তর্পণের,পাহাড় রন্দ্র
উপচে নদীনালাখাল বেতের
রক্তাঞ্জলি গায়ত্রি ভজন
শাক্যমণ শুদ্ধি মন্ত্রপাঠ
হরিনাম। পাঁচাল বাউল
জলঢোঁড়া মুখে রত্নহাড়
মৃত্যু মৃত্যু মৃত্যুঢেউ লাশ
নিরানব্বই নির্বিবেক নীল
সাগর অবধি ধাবমান;
না বলি না ক্ষমা করো
না বলি না ভালোবাসব
ভুলে ভুলে যেতে দাও,বলি
সবংশে নির্বংশ হোক যত
খুনি হত্যাকারী দলেবলে
ষড়যন্ত্রকারী কূটনীতি,
ধ্বংস হোক অকালে সমূলে;
এত ঘৃণা, দুর্বার দু:সহ,
কমে না আসক্তি অনুরাগ
হাড় মুড়মুড় টের পাই কাকরকান্দ
খুন হই হৃৎপিণ্ডে হৃদয়ে অন্ত্রনালি
ফেটে ফিনিক্স দিতে রক্অম্লস্বেদ
সাগর সমুদ্র ডুবে যায়,,বুঝি জানি
আমাকে আমার লাশ কাঁধে
পতে নিয়ে যেতে হবে দূর
কোথায় বা কত কতদূর
সপ্তআসমান পার হতে আরো দূর
ব্রহ্মাণ্ডের কোথাও কি সাড়ে তিন
হাত জমি,পরিত্যক্ত বেদখল
পড়ে নেই, না কারোই জানা নেই;
সূর্য কি সত্যিই সংবরণ করে নিল
তার রশ্মির মহাকালে, এমন মুহূর্তও;
কী অদ্ভুত, তা হ’লে এখন( মরমি তো
মরমিয়া তোর কেন্দে হল জারজার!
এমরফিক/এসআইএইচ/বিআই/২৫ এপ্রিল ২০১৯