নৌ পরিবহন মন্ত্রী শাহজাহান খান বলেছেন, ‘সরকার মংলা বন্দরকে আধুনিকায়ন করতে নানামুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করে তা বাস্তবায়ন করছে।’
নদী পথে বাণিজ্যের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের উজ্জল সম্ভাবনা রয়েছে, এ কারণে একটি গভীর সমুদ্র বন্দরসহ পায়রা নামের তৃতীয় সমুদ্র বন্দর চালুর কাজ করছে সরকার। এছাড়া মংলা বন্দরের গুরুত্বের কারণে প্রতিবেশি দেশগুলো এ বন্দর ট্রানজিট হিসেবে ব্যবহার করতে আগ্রহ প্রকাশ করছে।
শুক্রবার সকালে মংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের সম্মেলন কক্ষে বন্দরের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে এক বৈঠকে তিনি এসব কথা বলেন। বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান কমডোর হাবিবুর রহমান ভূইয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ওই বৈঠকে বন্দরের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা বক্তব্য রাখেন।
এর আগে সকালে মন্ত্রী বন্দরের দু’টি জেটি পরিদর্শন ও জেটিতে অবস্থানরত বিদেশি জাহাজের পণ্য খালাস-বোঝাই কাজ ঘুরে দেখেন।
এসময় তিনি সাংবাদিকদের বলেন, বন্দরের প্রধান সমস্যা চ্যানেলের নাব্যতা রক্ষায় ক্যাপিটাল ড্রেজিংয়ের কাজ শীঘ্রই শুরু করা হবে। এছাড়া বন্দরের জন্য আরো দু’টি নিজস্ব ড্রেজার ক্রয় করা হবে।
এদিকে নাব্যতা সংকটে বন্ধ হয়ে যাওয়া মংলা-ঘাসিয়াখালী নৌ রুটটির নাব্যতা ফিরিয়ে আনতে সেখানে একটি ওয়াটার রিজার্ভার তৈরি করা হবে বলে জানান তিনি।
২৪.০৫.২০১৩ :: নিউজ এডিটর,
বাগেরহাট ইনফো ডটকম।।